বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, বাংলাদেশী পণ্য চীনের বাজারে শুল্কমুক্তভাবে রফতানিতে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে।
আজ বুধবার চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেছেন।
সামুদ্রিক মাছের সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ ও রফতানিতে আগ্রহ প্রকাশ করে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেছেন, বাংলাদেশে বেসরকারি পর্যায়ে চীনের বিনিয়োগকারীরা সামুদ্রিক মাছ প্রক্রিয়াকরণ কারখানা তৈরি করে চায়নাতে মাছ রফতানি করতে চায়।
আলোচনাকালে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ থেকে সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, কুচিয়া, পাট ও পাটজাত পণ্য, আম রফতানির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন এ সমস্ত পণ্য চীনের বাজারে যথেষ্ট চাহিদা থাকায় বাংলাদেশ রফতানির সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এ সময় দুই দেশ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করতে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
সাক্ষাৎকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, অতিরিক্ত সচিব এ.টি.এম. মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেনসহ দূতাবাসের বাণিজ্যিক কাউন্সিলর সং ইয়াং, দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি শি চেন, থার্ড সেক্রেটারি বাই শাওচি উপস্থিত ছিলেন।