সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খাস খতিয়ানভুক্ত বা অধিগ্রহণ করা কোনো জমি কোনো ব্যক্তির নামে রেকর্ড হয়েছে কিনা তার তথ্য চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। একইসঙ্গে এই সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কী ব্যবস্থা নিয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) প্রকাশিত মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর অধীন সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খাস খতিয়ানভুক্ত-অধিগ্রহণকৃত জমি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে রেকর্ডভুক্ত হয়েছে কিনা বা এই সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কী ব্যবস্থা নিয়েছে। তার বিস্তারিত তথ্য আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রমাণসহ প্রতিবেদন মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বিশেষ শিক্ষা শাখার উপ-পরিচালক ও মাউশির জমির দলিলাদি সংরক্ষণ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক মো. তরিকুল ইসলামের দপ্তরে পাঠাতে হবে।