এত কম বয়সে এবং কম সময়ে এমন ঘটনা হয়তো কোনো অভিনেত্রীর সঙ্গে ঘটেনি। মাত্র একটি ছবিতেই বদলে যায় তার জীবন। রাতারাতি হয়ে যান বলিউডের স্টার। অনেক বেশি ভাগ্যবতী হলেও শেষে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি। বলা যায়, নিজ হাতেই ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দেন তিনি!
বলছি ভাইজান সালমান খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রীর কথা। ‘ম্যানে পেয়ার কিয়া’ ছবিতে কাজ করে বদলে যায় তার জীবন। সে থেকে জনপ্রিয়তাই তাকে সুপারস্টার বানিয়ে দেয়। অথচ তার অভিনয় জীবন শেষ করেন নিজ হাতেই।
‘ম্যানে পেয়ার কিয়া’ ছবিতে অভিনয় করার সময় লুকিয়ে প্রেম ও পালিয়ে বিয়ে করেন ভাগ্যশ্রী। স্বামীর নাম হিমালয়া দাসানি, পেশায় ব্যবসায়ী। কিন্তু এই বিয়েই নায়িকার জনমভর কান্নার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভাগ্যশ্রীর ভাষ্য ছিল, সেই সময় তিনি বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে যেয়ে বিয়ে করেন। কারণ তিনি মনে করতেন, একমাত্র তার স্বামী হিমালয়াই তাকে বেশি ভালোবাসেন।
কিন্তু ভাগ্যশ্রীর ক্যারিয়ারে শনি আসে এই বিয়ে থেকেই। ‘ম্যানে পেয়ার কিয়া’তে বাজিমাৎ করার পর একের পর এক ছবির অফার পেতে থাকেন নায়িকা। কিন্তু সেগুলোর কোনোটিতেই আর আগাননি ভাগ্যশ্রী।
কারণ তিনি প্রযোজকদের বলেন, তার ছবিতে স্বামী হিমালয়াকেও রাখতে হবে। কিন্তু সেই অনুরোধ কেউই রাখেননি। ফলে তার সিনেমাও করা হয়নি।
কিন্তু ভাগ্যশ্রীর ক্যারিয়ারে শনি আসে এই বিয়ে থেকেই। ‘ম্যানে পেয়ার কিয়া’তে বাজিমাৎ করার পর একের পর এক ছবির অফার পেতে থাকেন নায়িকা। কিন্তু সেগুলোর কোনোটিতেই আর আগাননি ভাগ্যশ্রী।
কারণ তিনি প্রযোজকদের বলেন, তার ছবিতে স্বামী হিমালয়াকেও রাখতে হবে। কিন্তু সেই অনুরোধ কেউই রাখেননি। ফলে তার সিনেমাও করা হয়নি।
১৯৮৭ এ নিজের অভিনয় জীবন শুরু করেন ভাগ্যশ্রী, তারপর ১৯৮৯-এ ম্যানে পেয়ার কিয়া ছবিতে কাজ করেন নায়িকা। এর অনেক বছর পর রিয়ালিটি শো স্মার্ট জোড়িতে হিমালয়ের সঙ্গে ভাগশ্রীকে দেখা যায়।