দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক স্বীকৃতি একুশে পদক। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় প্রথমবারের মতো কোনো দলকে এই পুরস্কারে ভূষিত করতে যাচ্ছে। সাফজয়ী নারী ফুটবল দল এই পুরস্কার গ্রহণ করবে ২০ ফেব্রুয়ারি।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ২০২৪ সালে সাফজয়ী পুরো দলকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে পুরস্কার অনুষ্ঠানে। পুরো দল আমন্ত্রণ পেলেও প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে মঞ্চে সবাই এই পুরস্কার গ্রহণ করতে পারবেন না। তাই পুরস্কার মঞ্চে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে দলের পক্ষ একজন (অধিনায়ক) ও একজন বিকল্প খেলোয়াড়ের নাম বাফুফের কাছে জানতে চেয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
সাফে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক ছিলেন সাবিনা খাতুন। সাবিনা খাতুনের পাশাপাশি বাফুফে আরেক জন বিকল্প খেলোয়াড়ের নাম আাগামীকাল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেরণ করবে।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় শুরুর দিকে একুশে পদকের জন্য ১১ জন খেলোয়াড়ের নামের তালিকা চেয়েছিল। সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের স্কোয়াড ছিল ২৩ জনের। কোচ-কর্মকর্তা ছিলেন আরো নয় জন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সাফের জন্য ৩২ জনের সরকারি আদেশের নামই সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেছিল। বাফুফের অনুরোধও ছিল যেন পুরো দলকেই দেয়া হয়।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আজকের চিঠিতে পুরস্কারগ্রহণকারীর নামের পাশাপাশি পুরো দলকে কোন স্থান থেকে রিসিভ করবে সেটাও জানতে চেয়েছে বাফুফের কাছে। এতে স্পষ্ট সাফের পুরো দলই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত। ৩২ জনই পৃথকভাবে সনদ পাবেন নাকি পুরো দল একটিই সনদ পাবেন এই বিষয়টি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কিংবা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি।